[তুমুল গাঢ় সমাচার] ষাটের দশকের কবিতা ও আমাদের আধুনিকতা (Poetry of the Sixties and Our Modernity)

তুমুল গাঢ় সমাচার: নব-জাগরণের এক বিস্মৃত অধ্যায়

১. ‘ভালবাসার সাম্পান’

নিস্তরঙ্গ ষাটের দশকের সূচনাপর্ব। ঢাকা তখন আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ভাষায় এক ‘মনোরম মনোটনাস’ শহর। দোর্দণ্ড প্রতাপে সে সময়ে শাসন করছেন জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৫৮ সালে জারি হয়েছে তার সামরিক শাসন। এর ফলে কিছুকালের জন্যে হলেও প্রচণ্ড অবসাদের ঘুম নেমে এসেছে পূর্ব পাকিস্তানে। বাহান্নর ভাষা আন্দোলন, চুয়ান্নর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন এসব স্মৃতি ততদিনে অনেকটাই ফিকে। যেন প্রচণ্ড কোনো আঘাতে কুঁকড়ে গেছে পূর্ব বাংলার বিদ্রোহী সত্তা। পাকিস্তানের তৃতীয় পাঁচসালা পরিকল্পনা চলছে, আর সেই সাথে চলছে শ্রীবৃদ্ধির আয়োজন। পরিকল্পনা কমিশনের তরুণ অর্থনীতিবিদ পাকিস্তানের মাহবুব উল হক লিখছেন বই দ্য স্ট্র্যাটেজি অব ইকোনমিক প্লানিং, যেখানে তিনি প্রবৃদ্ধি বেগবান করার জন্য কেন আপাতত অসম আঞ্চলিক উন্নয়ন দরকার, তার যুক্তিজাল বিস্তার করবেন। অস্থির উত্তাল পঞ্চাশের প্রথম ভাগের পূর্ব পাকিস্তানের সমাজ সে সময় এক ধরনের সুস্থিতির পর্যায়ে ধীরে ধীরে ফিরে আসছে। দেশের সেরা ছাত্ররা যোগ দিচ্ছেন লোভনীয় সিভিল সার্ভিসে, ‘সিএসপি’র কাতারে। অন্যরা ব্যস্ত মধ্যবিত্ত জীবনের সাথে মানানসই কোনো চাকরি পাওয়ার খোঁজে। গুটিসুটি পাখা মেলছে এক ক্ষীণকায় বাঙালি বুর্জোয়া শ্রেণি- ইপিআইডিসি কর্তৃক অর্থায়িত কল-কারখানাকে কেন্দ্র করে। জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে তখন বন্ধ্যা সময়। যেন ব্যর্থ হয়েছে ১৮৪৮ সালের ইউরোপের আন্দোলন-সংগ্রাম, ফ্রান্সে গেড়ে বসেছে লুই বোনাপার্টের দুঃশাসন, প্রতিক্রিয়ার আঘাতে অবশ অপুষ্পক পরিবেশ চারদিকে। অবধারিত চক্রে বিপ্লব-প্রয়াসের পর নেমে এসেছে পুনরুজ্জীবনের কাল। অচিরেই নিষিদ্ধ হবে রবীন্দ্রনাথের নাটকের মঞ্চায়ন, এমনকি তার গানের প্রচার। একটা ভালো কবিতা লেখার জন্য তখন সংগ্রাম করতে হবে, একটা ভালো গল্পের জন্য জীবনক্ষয়ী যুদ্ধে নামতে হবে, এমন দমবন্ধ পরিস্থিতি। আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর রাজনৈতিক অর্থনীতি ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে :

‘ষাটের দশকে আমাদের সমাজে অবক্ষয় এসেছিল দুটি পর্যায়ে। প্রথম ঢেউটি এসেছিল শ্বাস-চেপে-ধরা সামরিক নিগ্রহের হাত ধরে।… ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২-র মধ্যে ঘটেছিল মূল ঘটনাটি, যদিও এর জের চলেছিল একাত্তর অব্দি। …এর পরেরটা এসেছিল সামরিক স্বৈরশাসনের উপজাত হিশেবে। সামরিক শাসনের দম-আটকানো ও নিরানন্দ পরিবেশকে আইয়ুব খান পুষিয়ে দিতে চেয়েছিলেন সমাজজীবনে অবাধ ও জবাবদিহিতাহীন বিত্তের সচ্ছল ও কল্লোলিত স্রোতধারা বইয়ে দিয়ে। অর্থ সংগ্রহের জন্য উন্নত দেশগুলোর দরজায় দরজায় ধরণা দিয়ে দেশের জন্য বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক অর্থ সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। হঠাৎ-আসা সেই সুলভ বিপুল ও অনোপার্জিত বিত্ত সমাজজীবনের বন্দরে-বন্দরে রজতধারায় সচ্ছল ঢেউ জাগিয়ে তোলে।

আমাদের জাতির সুদীর্ঘ জীবনে বিত্তের পদপাতের ঘটনা এই প্রথম। বিত্তের দাঁতাল লোভ জাতির সুপ্ত চেতনার ভেতর থেকে জেগে উঠে এই সময় হয়ে ওঠে উদ্দাম। বর্বর অবাধ অলজ্জ অপরিমেয় রজতলিপ্সার সামনে ধসে পড়ে শতাব্দীর পর শতাব্দীর ভেতর থেকে গড়ে-উঠে এই সমাজের নৈতিকতা, আদর্শ ও মূল্যবোধের দৃঢ়প্রোথিত ইমারত। সবরকম ন্যায় নীতি হাস্যকর, অর্থহীন ও পরিত্যাজ্য হয়ে পড়ে।… নতুন অর্জিত মুদ্রার সঙ্গে নতুন অর্জিত পাপ এসে প্রবেশ করে সমাজজীবনে।’

এরকম একটি পরিবেশে কতিপয় সাহিত্য-পাগল যুবক কবিতা-প্রবন্ধ-গল্পের ভুবনে দুদ্দাড় প্রবেশ করেন। তাদের দীপ্তিমান সৃষ্টিশীলতা দিয়ে এমন একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি করেন যে তাতে করে সেদিন শুধু নক্ষত্রলোকেই তাৎক্ষণিক ঝড় ওঠেনি, মর্ত্যলোকেও জাগরণের সৃষ্টি হয়েছিল, যার নিকটতম তুলনা কেবল হতে পারে রেনেসাঁ বা নবজাগৃতি (রেনেসাঁর ‘বুর্জোয়া’ চরিত্রের সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখেই বলছি)। পঞ্চাশের দশকে যার শুরু, কিন্তু গোটা ষাটের দশকজুড়েই যার বিরতিহীন চর্চা চলেছে পতনে ও উত্থানে, অবক্ষয়ে ও বিদ্রোহে, স্ব্বাক্ষরে ও বক্তব্যে, এক বিচিত্রবিধ কণ্ঠস্বরে ধ্বনি-প্রতিধ্বনি তোলে। ষাটের প্রথম ভাগের রচনাগুলিকে তাই শুধু অবক্ষয়ের পাঠ হিসেবে দেখা চলে না, যেমন চলে না ষাটের দ্বিতীয় ভাগের রচনাগুলিকে কেবল বিদ্রোহের চিহ্ন হিসেবে। আধুনিক কবিতার জনক শার্ল বোদলেয়ারের মধ্যে যেমন তাপ ও সন্তাপ, অবক্ষয়ী স্খলন ও অক্ষয় উত্থান পাশাপাশি কাজ করেছিল, তেমনি ষাটের সব পুরোধা কবি-সাহিত্যিকর ক্ষেত্রেই এটা সামগ্রিকভাবে খাটে।

এই প্রবন্ধে আমি আরো যেটা প্রচ্ছন্নে বলার চেষ্টষ্টা করেছি যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য দুটি ভিন্ন যুক্তি-তর্ক আলাদাভাবে ষাটের দশকে উঠেছিল। একটি হচ্ছে, পাকিস্তানি কাঠামোর বিরুদ্ধে পরস্পর-বিরোধী দুই অর্থনৈতিক সত্তার দ্বন্দ্ব, যাকে আমরা ‘দুই-অর্থনীতি’ শীর্ষক বৈষম্যের যুক্তি হিসেবে পাঠ করেছি। ষাটের দশকের গোড়া থেকেই এই যুক্তি নুরুল ইসলাম, রেহমান সোবহান প্রমুখ বাঙালি অর্থনীতিবিদের লেখা থেকে দানা বাঁধতে শুরু করে। এটাই শেষে পরিণতি পায় ৬-দফার দাবিসমূহে; ষাটের দশকের মধ্যভাগে। পাকিস্তানি স্ব্বৈরতান্ত্রিক কাঠামো ভেঙে পূর্ব বাংলার রেনেসাঁর জন্য দুই-অর্থনীতি শীর্ষক থিসিস ও তৎসংলগ্ন বৈষম্য-চেতনা ছিল একটি মূল স্তম্ভ্ভ। দ্বিতীয় যুক্তিটি হচ্ছে, পাকিস্তানি কালচার গড়ার অবিরাম প্রয়াস ভেঙে একটি আধুনিক বাঙালি মননশীলতার মাথা তোলা, যা সাহিত্যের মধ্য দিয়ে কখনো উদাসীন মাটির পিদিমের মতো, কখনো স্বেচ্ছাচারী বারুদের মতো জ্বলে উঠেছিল ষাটের রচনাকর্মে, বিশেষ করে সে যুগের কবিতার শরীরে। অর্থশাস্ত্রের বৈষম্য-সংবেদনশীলতা ও কবিতার আধুনিকতা এই দুটি দূরবর্তী জগতের অলক্ষ্য যোগাযোগে সৃষ্টি হলো সেই অনুপম মুহূর্তের, যাকে আমরা প্রকৃতই ‘আমাদের আধুনিকতা’ বলে দাবি করতে পারি। এই আধুনিকতা একান্তভাবেই আমাদেরই সৃষ্টি; কোনো ইউরোপের ঔপনিবেশিক আধুনিকতার বা এমনকি উনিশ শতকের বাংলায় রেনেসাঁ তথা পুনরুজ্জীবনবাদী আধুনিকতার সাথে এর চরিত্র বা গতি-প্রকৃতি মেলে না। ষাটের দশকের সেদিনের তরুণ শিল্পী-সাহিত্যিকরা যে-আধুনিক বোধের সূচনা করে গিয়েছিলেন তার আয়োজন ছাড়া শুধু অর্থনৈতিক অসাম্যের যুক্তিতে পূর্ববাংলার জাগরণ সংঘটিত হতো না এবং সেপথ বেয়ে স্বাধীনতা শব্দটিও আমাদের করায়ত্ত হতো না। সময়ের এই গ্রন্থি থেকে দাঁড়ালে ষাটের প্রথম দিককার কবিতা-গদ্যের ভুবনের অবক্ষয়কে আর অবক্ষয় বলে মনে হয় না; বরং প্রতীতি হয় সামন্তবাদী সমাজের বিপরীতে অবক্ষয়-পেরুনো এক নিঃসঙ্গ আর্ত-দীর্ণ পথ-পরিক্রমা বলে। একইভাবে, ষাটের দ্বিতীয় ভাগের কবিতা ও গদ্য রচনাকেও নিরবচ্ছিন্ন সমাজমনস্ক বিপ্লব-অন্ব্বেষী প্রচেষ্টা বলে মনে হয় না; মাঝে মাঝেই ধরা পড়ে তার আত্ম-অনুকম্পাপ্রবণ মায়া-জাগানো শোকগ্রস্ত অন্তর্মুখী স্বভাব। এভাবেই রাষ্ট্র্রনৈতিক অন্যায় ও অর্থনৈতিক বৈষম্য দ্বারা আহত অবক্ষয়ী মন পড়তে পড়তে উঠে দাঁড়িয়েছে সত্তরে বা একাত্তরে। এভাবেই ষাটের কাব্যভুবন গভীর সমাচার সৃষ্টি করেছে, জন্ম দিয়েছে এক পরিশীলিত আধুনিক মনের, যা একটি মুক্ত সংস্কৃতির পূর্বশর্ত। এই অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃৃতিক চেতনার ভিত্তিতেই আমাদের স্বাধীনতা-উত্তর সংবিধানের কাঠামো গড়ে উঠেছিল। এটাই এই প্রবন্ধের মূল কথা, যার পূর্বাভাস প্রথম পেয়েছিলাম আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের ‘ভালবাসার সাম্পান’ শীর্ষক স্মৃতিচারণায়। পড়ে সচকিত, দীপিত, উজ্জীবিত হয়েছিলাম। আমার সরাসরি শিক্ষক তিনি। তাঁকে ঘিরে তাঁর প্রিয় ষাটের দশককেই শ্রদ্ধার্ঘ্য জানানো এই লেখার মাধ্যমে।

২. অবক্ষয় ও জাগরণ :বৈপরীত্যের একত্র-সমাবেশ

ষাটের প্রথম ভাগের অবক্ষয়-চেতনা যে দ্বিতীয় ভাগে এসে সমাজ-রাজনীতি বোধে দীক্ষিত-তাড়িত হতে থাকে, সেটি ছিল খুব স্বাভাবিক পালাবদল। আবদুল মান্নান সৈয়দ পরবর্তী সময়ে বহিঃপৃথিবীর এই অনুপ্রবেশ সম্পর্কে এভাবে লিখেছেন বাহাত্তরে এসে :’আমার কবিতায় বহিঃপৃথিবী আর-কখনো এতো প্রবলভাবে প্রবেশ করেনি। … এক-হিশেবে এ এক তীব্র মোড়-ফেরা।’ এরই পরিণতিতে আমরা পেলাম ‘ও সংবেদন ও জলতরঙ্গ’ :স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে চলাফেরার আনন্দ ও গৌরব সেখানে যতিচিহ্নহীন গদ্যকবিতার অতিব্যক্তিক চিত্রল ছন্দে ‘পাথর প্রহত হঠাৎ-উচ্ছ্বসিত ঝরনাজলের মতো’ বেজে উঠেছিল। এই উচ্ছ্বাস শুধু তার ক্ষেত্রেই ঘটেনি, এ ধরনের আবেগকে ধারণ করেছিলেন ষাটের অবক্ষয়ের সব একদা-সারথীই। এর চিহ্নসমূহ ক্রমেই পরিস্ম্ফুুট হচ্ছিল ষাটের দ্বিতীয় ভাগ থেকেই। ‘কণ্ঠস্বর’ এবং ছয়-দফা ষাটের মধ্যভাগে প্রায় এক-বছরের ব্যবধানে জন্মায়। এটাকে কেবল হতাশ থেকে আশাবাদে উত্তরণ, ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা থেকে সামষ্টিক জাতীয়তাবাদে পালাবদল বললে সবটা ধরা পড়ে না। জাগরণের জন্য প্রথমে এক সর্বব্যাপী অবক্ষয়-বোধের প্রয়োজন ছিল। নানাভাবে এই যুক্তিটিকে আমরা পরীক্ষা করে দেখতে পারি।

প্রথমত, পুঁজিবাদী আধুনিকতা তথা আধুনিকতা-বোধের সাথে ‘উৎস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার’ একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। মার্কস একে ‘এলিয়েনেশন’ বলেছিলেন, আমাদের কবিকুল এই জনম-একাকিত্বকে অলজ্জিত নিনাদে প্রকাশ করেছিলেন মাত্র। নিজ দেশে তারা ‘বহিরাগত’ বলে নিজেদের মনে করেছিলেন- এই ভাবটি আধুনিক বিচ্ছিন্নতার নানা উৎসের কথা মনে করায়। কাম্যুর আউটসাইডার কি সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহকে প্রভাবিত করেনি এবং সেই সূত্রে ‘বহিরাগত’ ভাবটি কি অস্তিত্ববাদের সূত্রেই প্রতিফলিত হয়নি ষাটের দশকে-মানসে? অন্যদিকে, অ্যালেন গিন্সবার্গ, গ্রেগরি করসো ও তাদের সহচরেরা যখন পঞ্চাশের-ষাটের পটভূমিতে আর্তরব করে উঠলেন, সেই বিটনিকদের আন্দোলন সরাসরি প্রভাব ফেলে থাকবে ষাটের কবিতায় (ষাটের দশকের শুরুতে গিন্সবার্গ কলকাতায় আসবেন, কৃত্তিবাস গোষ্ঠীর সাথে সরাসরি যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হবে তার, আর কৃত্তিবাসের সাথে কণ্ঠস্বর গোষ্ঠীর, পরবর্তীকালে বাংলাদেশের লালন সম্পর্কেও কবিতা লিখবেন তিনি)। অপর দিকে, বুদ্ধদেব বসুর অনুবাদে শার্ল বোদলেয়ারের কবিতা বিত্তহীন অন্তঃসারশূন্য বিমর্ষ এক পৃথিবীকে নতুনভাবে মেলে ধরেছিল ষাটের কবিদের সামনে। বিভিন্নমুখী উৎস থেকেই ‘বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার’ শিল্প-প্রেরণা বা প্ররোচনা এসেছিল সেদিন- এটাই আমি বলতে চাই। সেখানে মার্কসের পাশাপাশি বোদলেয়ার, সার্ত্র-কাম্যুর অস্তিত্ববাদী দর্শন থেকে জাঁ ককতো ও গিন্সবার্গ সবাই ছিলেন। সেখানে গোড়া থেকেই জীবনানন্দ ও রবীন্দ্রনাথও ছিলেন (আজ মনে হয়, ‘দুর্বলতায় রবীন্দ্রনাথ’-এর রবীন্দ্র-বিরোধিতা ছিল রবীন্দ্রনাথকে নিজের মতো করে পাওয়ার চেষ্টা-সেটা ক্রমপ্রকাশ্য হয়েছিল-বিশেষ করে তার গানের ভুবনকে কেন্দ্র করে)। শহীদ কাদরী যেমন লিখেছিলেন আদি প্রত্যুষেই, ‘আমাদের চৈতন্যপ্রবাহে তুমি ট্রাফিক আইল্যান্ড’-রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে।

[ক্রমশ]

Original in সমকাল

Leave a Reply

Fill in your details below or click an icon to log in:

WordPress.com Logo

You are commenting using your WordPress.com account. Log Out /  Change )

Facebook photo

You are commenting using your Facebook account. Log Out /  Change )

Connecting to %s